ঢাকার মধ্যকার খালগুলো দিয়ে ছোট ছোট নৌযান চলার সুযোগ হবে - নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২৩ জুলাই;

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি বলেছেন, ঢাকা শহরের চারপাশের নদী তীরের অবৈধ দখল মুক্ত করতে পেরেছি, দূষণমুক্ত করতে সক্ষম হব । দুষণমুক্ত করতে প্রধানমন্ত্রী মাস্টার প্লানের চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছেন। এলজিআরডি মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে আমরা সমন্বিতভাবে কাজ করব।

তিনি আজ বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃক উচ্ছেদকৃতস্থান তুরাগ, বালু ও শীতলক্ষা নদী তীরে সীমানা পিলার ও তীররক্ষা কার্যক্রম নৌপথে পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের সাথে এসব কথা বলেন।

পরিদর্শনকালে তিনি পূর্বাচলের হরদি বাজার এলাকায় গাছের চারা রোপন করেন।

এসময় বিআইডব্লিউটিএ'র চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক, সদস্য (অপারেশন) নুরুল আলম এবং সদস্য (প্রকৌশল) ড. এ কে এম মতিউর রহমান উপস্থিত ছিলেন ।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঢাকা শহরের খালগুলো দখল ও দূষণমুক্ত করতে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা ওয়াসার যে ধরনের সাপোর্ট দেয়ার কথা ছিল সেটি গত দেড় বছরে পাইনি। বর্তমান ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র খালগুলোর দখল ও দূষণমুক্ত করতে ব্যাপক কার্যক্রম হাতে নিয়েছেন, শক্ত অবস্থানে রয়েছেন। সমন্বিতভাবে কাজ করে খালগুলোর প্রবাহ ঠিক রাখতে পারব এবং দূষণমুক্ত করতে পারব। মাস্টারপ্লান অনুযায়ি কাজ হলে শুধু ঢাকার চারপাশে নয়, ঢাকার মধ্যকার খালগুলো দিয়ে ছোট ছোট নৌযান চলার সুযোগ হবে।

খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, নদীর সীমানা নির্ধারণ করে ফেলেছি। সীমানা পিলার, ওয়াকওয়ে, তীররক্ষা কার্যক্রম চলমান আছে। কাজ শেষ হলে ডকইয়ার্ডসহ অন্যান্য অবৈধ স্থাপনা সরে যেতে বাধ্য। ডকইয়ার্ড স্থানান্তর করা হবে, এক্ষেত্রে মালিকরা সহযোগিতা চাইলে তা দেয়া হবে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঢাকা শহরের খালগুলো দখল ও দূষণমুক্ত করতে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা ওয়াসার যে ধরনের সাপোর্ট দেয়ার কথা ছিল সেটি গত দেড় বছরে পাইনি। বর্তমান ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র খালগুলোর দখল ও দূষণমুক্ত করতে ব্যাপক কার্যক্রম হাতে নিয়েছেন, শক্ত অবস্থানে রয়েছেন। সমন্বিতভাবে কাজ করে খালগুলোর প্রবাহ ঠিক রাখতে পারব এবং দূষণমুক্ত করতে পারব। মাস্টারপ্লান অনুযায়ি কাজ হলে শুধু ঢাকার চারপাশে নয়, ঢাকার মধ্যকার খালগুলো দিয়ে ছোট ছোট নৌযান চলার সুযোগ হবে।

খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, নদীর সীমানা নির্ধারণ করে ফেলেছি। সীমানা পিলার, ওয়াকওয়ে, তীররক্ষা কার্যক্রম চলমান আছে। কাজ শেষ হলে ডকইয়ার্ডসহ অন্যান্য অবৈধ স্থাপনা সরে যেতে বাধ্য। ডকইয়ার্ড স্থানান্তর করা হবে, এক্ষেত্রে মালিকরা সহযোগিতা চাইলে তা দেয়া হবে।