Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০

বিআইডব্লিউটিএ’র নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক গত ৩০-০১-২০২০ এবং ৩১-০১-২০২০ তারিখ বিআইডব্লিউটিএ’র চট্টগ্রাম ফিরিঙ্গি বাজার অফিস ভবন, বাঁকখালি লঞ্চঘাট, কক্সবাজার পরিদর্শন বাঙলো, দোহাজারী ডিজিপিএস স্টেশন পরিদর্শণ করেন । তাছাড়া, তিনি মাননীয় নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর কক্সবাজার সেন্টমার্টিনগামী ‘কর্ণফুলী এক্সপ্রেস’ জাহাজ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন ।


প্রকাশন তারিখ : 2020-02-04

 

 

বিআইডব্লিউটিএ’র নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক গত ৩০-০১-২০২০ এবং ৩১-০১-২০২০  তারিখ  বিআইডব্লিউটিএ’র চট্টগ্রাম ফিরিঙ্গি বাজার অফিস ভবন, বাঁকখালি লঞ্চঘাট, কক্সবাজার পরিদর্শন বাঙলো, দোহাজারী ডিজিপিএস স্টেশন  পরিদর্শণ করেন । তাছাড়া,  তিনি মাননীয় নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর কক্সবাজার সেন্টমার্টিনগামী ‘কর্ণফুলী এক্সপ্রেস’ জাহাজ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন ।

এ সময়   কমডোর গোলাম সাদেক  বিআইডব্লিউটিএ’র কর্মকর্তা কর্মচারীদের সাথে এক মত বিনিময় সভায় মিলিত হন  । তিনি বলেন  চট্টগ্রাম বিভাগের, কক্সবাজার জেলার উপজেলার সোনাদিয়ার কাছে ২০২৪ সালের মধ্যে   ১৭ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা ব্যয়ে  মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণ কাজ শেষ হলে মহেশখালী হবে দেশের সবচেয়ে বড় শিল্পাঞ্চল। বদলে যাবে গোটা কক্সবাজার অঞ্চলের মানুষের ভাগ্য। ২০৪১ সালের মধ্যে বার্ষিক কন্টেইনার হ্যান্ডলিংয়ের পরিমাণ দাঁড়াবে ৫৭ লাখ টিইইউ থেকে ৬৫ লাখ টিইইউ। জাহাজের সংখ্যা দাঁড়াবে ৮ হাজার ২০০টি। এ বিপুলসংখ্যক কন্টেইনার ও জাহাজ হ্যান্ডেলিংয়ের ক্ষমতা দেশের বর্তমান সমুদ্রবন্দরগুলোর নেই। তাই গভীর সমুদ্রবন্দরই এ ক্ষেত্রে প্রধান ভরসা। এটি বাস্তবায়িত হলে ১৯ মিটার ড্রাফটের বড় জাহাজ (মাদার ভেসেল) বন্দরে ভিরতে পারবে।  দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বন্দরটি বিশাল ভূমিকা রাখবে ।

কমডোর গোলাম সাদেক  উল্লেখ করেন,  মাতারবাড়ি সমুদ্র বন্দরে খালাসকৃত এ বিপুল সংখ্যক পণ্য নৌপথে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নৌপথে পরিবহনের জন্য এখনই  মধ্য মেয়াদী এবং দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে । কারন সড়ক পথে,  এত সংখ্যক  পণ্য পরিবহনের সক্ষমতা নেই । এক্ষেত্রে নৌপথই অধিক সাশ্রয়ী এবং নির্ভরযোগ্য । এজন্য চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা পর্যন্ত এবং সারা দেশ ব্যাপী বিভিন্ন পয়েন্টে প্রয়োজনীয় গভীরতা সহ সংযুক্ত  নৌপথ, নৌপথের গুরুত্বপূর্ন পয়েন্টে কন্টেইনার এবং কার্গো টার্মিনাল, জেটি ও প্রয়োজনীয় অবকাঠামো সৃষ্টি করতে হবে ।  তিনি বলেন, এটা না করতে পারলে,  মাতারবাড়ি সমুদ্র বন্দরের পূর্ণ সফলতা আসবে না । এজন্য বিআইডব্লিউটিএ’র আন্তরিক প্রচেষ্টা অব্যহত রয়েছে ।

চেয়ারম্যান আরো বলেন,   ইতোমধ্যে নারায়নগঞ্জের পানগাঁও এ কন্টেইনার টার্মিনাল নির্মান করা হয়েছে ।  বেসরকারী খাতে নারায়ণগঞ্জে মুন্সীগঞ্জ জেলার মুক্তারপুর এলাকায় ধলেশ্বরী নদীর তীরে Summit Alliance Port Limited (SAPL) কর্তৃক কন্টেইনার টার্মিনাল  (ICT) নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হয়েছে । তাছাড়া সরকারি অর্থায়নে নারায়নগঞ্জের খানপুরে কন্টেইনার টার্মিনাল  (ICT) নির্মাণের একটি প্রকল্প একনেক কর্তৃক জানুয়ারী, ২০২০ এ অনুমোদন লাভ করেছে  । বেশ কয়েকটি প্রকল্পের ফিজিবিলিটি স্ট্যাডি চলমান রয়েছে । যেমনঃ   ‘বাংলাদেশ আঞ্চলিক অভ্যন্তরীণ  নৌ-পরিবহন প্রকল্প-১ (চট্টগ্রাম-ঢাকা-আশুগঞ্জ ও সংয্ক্তু নৌ-পথ খনন এবং টার্মিনালসহ আনুষঙ্গিক স্থাপনাদি নির্মাণ)’  ।  চট্টগ্রামের মিরসরাই ও সন্দ্বীপে, টেকনাফের সুবরাং-জলিয়ার দ্বীপে এবং কক্সবাজারের সুনাদিয়া দ্বীপে জেটিসহ আনুষঙ্গিক স্থাপনাদি নির্মাণ । পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় নৌ-পথের নাব্যতা উন্নয়ন এবং ল্যান্ডিং সুবিধাদি প্রদান । ফরিদপুর, ছাতক এবং কক্সবাজার নদী বন্দর এলাকায় টার্মিনালসহ বন্দর সুবিধাদি নির্মাণ, আরিচা-নরাদহ ও কক্সবাজার-মহেশখালী ফেরীঘাটসহ অন্যান্য স্থাপনা এবং বরগোপ, সাত্তার উদ্দিন, ছনুয়া এবং সেন্টমার্র্টিনে জেটি নির্মাণ।

গোলাম সাদেক উল্লেখ করেন  শুধু মাতারবাড়ি নয়, সারা দেশ নিয়ে সরকারের কর্মকাণ্ড চলছে  । বাংলাদেশ উন্নত দেশ এখন সময় এবং ধৈর্যের ব্যাপার । আমাদের বসে থাকার সময় নেই । আমরা কাজ করছি । আমাদের এখনও আরও অনেক কাজ বাকী পড়ে আছে সামনে ।  বর্তমান সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকার বাস্তবায়নে সারা দেশের  ১৭৮ টি নদীর প্রায় ১০,০০০ কি.মি. নৌপথ খনন সহ ঢাকা শহরের চারিদিকে  নদী সমূহের নাব্যতা উন্নয়ন, স্থায়ী সীমানা পিলার স্থাপন, ওয়াকওয়ে, ইকোপার্ক এবং পর্যটন বান্ধব স্থাপনা নির্মান, বনায়ন ইত্যাদি কাজ চলমান রয়েছে । পরিবেশ ও প্রকৃতি প্রেমী ব্যক্তিবর্গ বা প্রতিষ্ঠানসমূহ সমন্বয়ে এলাকা ভিত্তিক কমিউনিটি স্বেচ্ছাসেবী খন্ড খন্ড গ্রুপ গঠন করে তীরভূমিতে বৃক্ষরোপন ও পরিচর্যার মাধ্যমে ঢাকা শহরের চারপাশের নদীপাড়ে সবুজ বেষ্ঠনী গড়ে তোলার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে সরকার। এ বিষয়ে গত ২৬-০১-২০২০ তারিখ আগ্রহী ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানের সহিত এক মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।  বর্তমানে  নীতিমালা প্রস্তুতসহ কর্মপরিকল্পনা তৈরির কাজ চলমান ।  তিনি বলেন এ ইঞ্চি নদীর জায়গাও বেদখল থাকবে না । এজন্য সরকার, জনগণ অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে কাজ করছে ।  সারা দেশব্যাপী নদীর তীরভূমি এবং নদী নিরাপদ হবে । নদী হবে মানুষের অবসরে ঘুরে বেড়ানোর এক উত্তম জায়গা । 

তিনি সকলের কল্যাণ কামনা করে তার বক্তব্য শেষ করেন ।

ছবি দেখুন...

 

 


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon